মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩

ইতিহাসের এই দিনে

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারি » ইতিহাসের এই দিনে
মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩



ইতিহাসের এই দিনে

আজ ১১ জুলাই ২০২৩ (মঙ্গলবার)। নানা উল্লেখযোগ্য ঘটনার দিক থেকে ইতিহাসে এই দিনটিও গুরুত্বপূর্ণ ও স্মরণীয়। আসুন, একনজরে জেনে নেয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

উল্লেখযোগ্য ঘটনা

৬২১: হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে আকাবায় মদিনাবাসীর প্রথম শপথ অনুষ্ঠিত হয়।
৭৫০: খলিফা দ্বিতীয় মারওয়ান নিহত হওয়ার মধ্য দিয়ে উমাইয়া বংশের খেলাফতের অবসান।
৭৮৮: মরক্কোতে ইদ্রিসী রাষ্ট্র গঠিত।
১৫৭৬: হুসাইন কুলি খান বাংলার শাসক নিযুক্ত হন।
১৮২৩: ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৩২: সতীদাহ প্রথা বিলোপের বিরুদ্ধে ভারতের গোঁড়া হিন্দুদের আবেদন ব্রিটিশ পার্লামেন্টে নাকচ হয়ে যায়।
১৮৭৮: ব্রিটেন সাইপ্রাস দখল করে।

১৮৮২: ব্রিটিশ নৌবহর থেকে আলেকজান্দ্রিয়ায় বোমা বর্ষণ করা হয়।
১৮৮৯: অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯১৯: নেদারল্যান্ডসে আট ঘণ্টা কর্মদিবস ও রোববার ছুটি, আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৯৩০: অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।

১৯৪১: মস্কোতে ইঙ্গ-রুশ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৬০: পাশ্চাত্যের বিভেদ ও শাসন করার নীতির ফসল হিসেবে কঙ্গোয় দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।
১৯৬০: জায়ারের কাতাঙ্গা প্রদেশের স্বাধীনতার চেষ্টা চালানো হয়।
১৯৬২: টেলস্টার উপগ্রহের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফ্রান্সে টিভি সম্প্রচার শুরু হয়।
১৯৭৯: আমেরিকার প্রথম স্পেস স্টেশন ‘স্কাইল্যাব’ ভারত মহাসাগরে ভেঙে পড়ে।
১৯৮২: বিশ্বকাপ ফুটবলে পশ্চিম জার্মানিকে পরাজিত করে ইতালি তৃতীয়বার চ্যাম্পিয়নশিপ লাভ করে।
১৯৯০: বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্যাসের খনি আবিষ্কৃত হয়।
১৯৯১: জেদ্দায় ফিরতি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২৬৬ হাজি নিহত হন।

১৯৯৫: আট হাজারেরও বেশি বসনীয় মুসলমান সেব্রেনিৎসা শহরে সার্ব রমপন্থিদের হাতে নিহত হয়।
১৯৯৮: বিশ্বকাপ ফুটবলে ফ্রান্স চ্যাম্পিয়ন হয়।
২০০০: নাইজেরিয়ায় গ্যাসোলিন পাইপ বিস্ফোরিত হয়ে ২০০ জন নিহত হন।
২০০২: চট্টগ্রামের বহদ্দারহাটে সংঘর্ষে আট ছাত্রলীগ নেতা নিহত হয়।
২০০৬: ভারতের মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলায় ২০৯ জন নিহত হন।
২০১১: খুদে শিক্ষার্থীদের ফুটবল খেলা দেখে বাড়ি ফেরার পথে মিরসরাইয়ের আবু তোরাব উচ্চবিদ্যালয়ের বড়তাকিয়া সড়কে সংঘটিত মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ৪২ শিক্ষার্থীসহ ৪৫ জন মৃত্যুবরণ করেন।
২০২১: ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকায় দীর্ঘ ২৮ বছর পর পুনরায় শিরোপা লাভ করে আর্জেন্টিনা।

জন্ম

১২৭৪: রবার্ট ব্রুস, স্কটল্যান্ডের রাজা।
১৫৫৮: রবার্ট গ্রিনে, ইংরেজ লেখক ও নাট্যকার।
১৭৩২: ঝসেফ লালাদঁর, ফরাসি জ্যোতির্বিদ।
১৭৬৭: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি জন কুইন্সি এডাম্‌স।
১৮৮২: বাবা কাঁশীরাম, ভারতীয় কবি, স্বাধীনতাসংগ্রামী এবং সমাজসংস্কারক।
১৮৯৭: শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঙালি শ্রমিক নেতা, সাম্যবাদী স্বাধীনতাসংগ্রামী।
১৯১৬: আলেক্সান্দ্র মিখাইলোভিচ প্রখরভ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান বংশোদ্ভূত রাশিয়ান পদার্থবিদ।

১৯২৭: থিওডর মেইম্যান, লেজার রশ্মির উদ্ভাবক মার্কিন বিজ্ঞানী।
১৯২৯: ডেভিড কেলি, আইরিশ অভিনেতা।
১৯৩৩: সুভাষ চৌধুরী, বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিক্ষক গবেষক ও সমালোচক।
১৯৩৬: আল মাহমুদ, বাংলাদেশের প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক।
১৯৪৬: মাগফার আহমেদ চৌধুরী আজাদ, বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের একজন গেরিলা যোদ্ধা।
১৯৫৬: রবিন রেনুচি, ফরাসি অভিনেতা ও পরিচালক।
১৯৬৩: লিসা রিনা, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৬৬: নাদিম আসলাম, পাকিস্তানি লেখক।
১৯৬৭: ঝুম্পা লাহিড়ী, পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় বাঙালি বংশোদ্ভূত লেখিকা।
১৯৭২: মাইকেল রসেনবাউম, আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক।
১৯৭৫: লিল কিম, আমেরিকান র‌্যাপার ও অভিনেত্রী।
১৯৮৬: ইয়য়ান গউরকুফ্, ফরাসি ফুটবল।

মৃত্যু

১৯০৫: মোহাম্মদ আবদুহ, মিশরীয় আইনজ্ঞ ও পণ্ডিত।
১৯৩৭: জর্জ গেরশ্বিন, মার্কিন পিয়ানোবাদক ও সুরকার।
১৯৫৭: সুলতান মুহাম্মদ শাহ আগা খান, তৃতীয় আগা খান নামে পরিচিত শিয়া সম্প্রদায়ের ৪৮তম ইমাম।
১৯৭৪: পার ফাবিয়ান লাগেরকভিস্ট, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ লেখক, কবি ও নাট্যকার।
১৯৮৩: রস ম্যাকডোনাল্ড, মার্কিন বংশোদ্ভূত কানাডীয় লেখক।
১৯৮৫: বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা বাঙালি কবি।

১৯৮৯: লরন্স অলিভিয়ে, ইংরেজ অভিনেতা ও পরিচালক।
২০০৩: ভীষ্ম সাহনী, ভারতীয় লেখক, নাট্যকার ও অভিনেতা।
২০০৫: ফ্রান্সেস লাংফরড, মার্কিন অভিনেত্রী ও গায়িকা।
২০১৩: এগবেরট ব্রিস্কেরন, জার্মান গণিতবিদ।
২০২০: এবিএম হোসেন, বাংলাদেশি ইতিহাসবিদ ও ইসলামি শিল্পকলা বিশেষজ্ঞ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ইমেরিটাস অধ্যাপক।

দিবস

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস।

বাংলাদেশ সময়: ১৫:২১:৪৫   ৪৪ বার পঠিত