আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর)। ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।
ঘটনাবলি
১৮০৪: নেপোলিয়ন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন।
১৮১৫: নেপালের রাজা ও ব্রিটিশদের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত।
১৮২৩: স্বাধীনচেতা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো তার বিখ্যাত ও মনরো নীতি ঘোষণা করেন।
১৮৫২: তৃতীয় নেপোলিয়নকে সম্রাট করে দ্বিতীয় ফরাসি সাম্রাজ্য ঘোষিত হয়।
১৮৫৬: ফ্রান্স ও স্পেনের সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৮৫৯: আমেরিকার দাস বিদ্রোহী ও সমাজ সংস্কারক জন ব্রাউনকে ফাঁসি দেয়া হয়।
১৯৪২: স্ট্যালিন গ্রাডে জার্মানির পরাজয়।
১৯৪২: শিকাগোতো বিশ্বের প্রথম আণবিক চুল্লি পরীক্ষামূলকভাবে শুরু।
১৯৪৬: ব্রিটিশ সরকার ভারতের চার নেতাকে সংসদীয় সভায় যোগ দিতে নিমন্ত্রণ করেছিল। তারা হলেন: নেহরু, বলদেব সিং, জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী।
১৯৪৭: ফিদেল ক্যাস্ট্রো ঘোষণা দেন তিনি মার্কসিস্ট-লেনিনিস্ট এবং কিউবার লক্ষ্য সমাজতন্ত্র।
১৯৪৮: ফ্রাঙ্ক যোসেফ অস্ট্রিয়ার রাজা হন।
১৯৫৪: এশিয়ার দেশ লাওস পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৫৬: কিউবার অবিসংবাদী নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করেন।
১৯৭১: পাক বাহিনীর হামলায় রামপুরা ও মালিবাগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন। নোয়াখালী থেকে চট্টগ্রামের পথে পথে শুরু হয় সম্মুখযুদ্ধ।
১৯৭১: সংযুক্ত আরব আমিরাত ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৯৭৫: মাও সে তুং সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট কেরালড রুডোলফ ফোর্ড, তার স্ত্রী বেটি ফোর্ড এবং তার সফরসঙ্গীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
১৯৭৮: রোমে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল সদর দফতর স্থাপিত।
১৯৮২: ইউনিভার্সিটি অব উতাহ মেডিকেল সেন্টারে বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়। এই কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড নিয়ে দন্ত্য চিকিৎসক বার্নে ক্লার্ক ১১২ দিন বেঁচে ছিলেন।
১৯৮৪: ভূপালে বিষগ্যাসে ৩ হাজার লোক নিহত এবং ৫০ হাজার লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
১৯৮৯: ভিপি সিং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
১৯৯০: একীভূত জার্মানিতে প্রথম সাধারণ নির্বাচনে হেলমুট কোলের নেতৃত্বে ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাট দল জয়লাভ করে।
১৯৯৫: লাওস প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৯৬: মার্কিন ইন্টার কোম্পানি শক্তিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত সুপার কম্পিউটার আবিষ্কার করেন।
১৯৯৭: পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত
জন্ম
১৮৫৯: জর্জ সেউরাট, ফরাসি চিত্রশিল্পী।
১৮৮৫: জর্জ রিচার্ডস মিনট, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান চিকিৎসক ও অধ্যাপক।
১৮৮৮: ক্ষিতিমোহন সেন, ভারতীয় বাঙালি গবেষক, সংগ্রাহক এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
১৮৯২: বিপ্লবী গোলাম আম্বিয়া খান লোহানি।
১৮৯৬: সোভিয়েত ইউনিয়নের সামরিক নেতা জুকোভ।
১৮৯৭: ইভান বাগ্রাময়ান, রাশিয়ান জেনারেল।
১৮৯৮: ইন্দ্রলাল রায়, প্রথম ভারতীয় (বাঙালি) বিমানচালক প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির পক্ষে যুদ্ধ করেন এবং মৃত্যুবরণ করেন।
১৯২১: পটুয়া চিত্রশিল্প কামরুল হাসান।
১৯২৫: সন্তোষ দত্ত, প্রখ্যাত বাঙালি অভিনেতা।
১৯৩০: গ্যারি স্ট্যানলি বেকার, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক।
১৯৪৪: ইব্রাহিম রুগোভা, কসোভোর প্রথম রাষ্ট্রপতি, প্রথম সারির কসোভো-আলবেনীয় রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী ও লেখক।
১৯৫৯: বমান ইরানী, ভারতীয় অভিনেতা ও গায়ক।
১৯৬০: অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা
১৯৬৭: মুশতাক আহমদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের উপপরিচালক ও দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত।
১৯৬৮: লুসি লিউ, আমেরিকান অভিনেত্রী ও প্রযোজক।
১৯৭৬: ফিদেল আলেসান্দ্রো কাস্ত্রো রুজ, কিউবান রাজনৈতিক নেতা ও সমাজতন্ত্রী বিপ্লবী।
১৯৭৮: নেলি ফুরটাডো, কানাডীয় কণ্ঠশিল্পী ও গীতিকার, যন্ত্রশিল্পী।
১৯৮১: ব্রিটনি স্পিয়ার্স, আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী।
মৃত্যু
১৮৮১: কার্ল মার্ক্সের স্ত্রী ও আমৃত্যু সহযোদ্ধা জেনি মার্কস।
১৮৮৮: তুর্কি কবি নেমিক কামাল।
১৯১৮: গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা হাই কোর্টের ভারতীয় বাঙালি বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য।
১৯৫৭: হ্যারিসন ফোর্ড, আমেরিকান অভিনেতা।
১৯৬৫: সাহিত্যিক সৈয়দ এমদাদ আলী,
১৯৬৬: লাউৎসেন এখবার্টস ইয়ান ব্রাউয়ার, ওলন্দাজ গণিতবিদ,
১৯৮২: মার্টি ফেল্ডম্যান, ইংরেজ অভিনেতা, গায়ক, পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার।
১৯৮৫: ফিলিপ লার্কিন, ইংরেজ লেখক ও কবি।
১৯৮৭: লুইস ফেদেরিকো লেলইর, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত আর্জেন্টিনার চিকিৎসক ও বায়োকেমিস্ট।
১৯৯১: ভারতীয় বাঙালি ঔপন্যাসিক ও কথাসাহিত্যিক বিমল মিত্র।
২০১৪: জেয়ান বেলিভেয়াউ, কানাডিয়ান আইস হকি খেলোয়াড়।
ছুটি ও অন্যান্য
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস ৷
বাংলাদেশ সময়: ১১:১৩:৪৪ ৪০ বার পঠিত