বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩

বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের হত্যাকারীরা বাঙালি জাতির চরম শত্রু – ডেপুটি স্পীকার

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারি » বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের হত্যাকারীরা বাঙালি জাতির চরম শত্রু – ডেপুটি স্পীকার
বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩



বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের হত্যাকারীরা বাঙালি জাতির চরম শত্রু – ডেপুটি স্পীকার

পাবনা, ১৮ অক্টোবর ২০২৩ : বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার মোঃ শামসুল হক টুকু, এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির পথে এগিয়ে যাচ্ছি। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে স্মার্ট শিশু তৈরি করা আমাদের দায়িত্ব। যারা বঙ্গবন্ধুকে ও শিশু শেখ রাসেলকে হত্যা করেছে তারা বাঙালি জাতির চরম শত্রু। তাদের ও তাদের উত্তরসূরীদের মূলোৎপাটন করে বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে। তারা যেন আর কখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ফিরে না আসতে পারে এ বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

আজ (বুধবার) পাবনার বেড়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভিক নির্মল দুজয়’ প্রতিপাদ্যে শেখ রাসেল দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডেপুটি স্পীকার এসব কথা বলেন।

বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোরশেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বেড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম‌্যান মোঃ রেজাউল হকসহ স্থানীয় নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মীগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এরপর পাবনার সাঁথিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভিক নির্মল দুজয়’ প্রতিপাদ্যে শেখ রাসেল দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার। র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রহিম পাকন, সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ হোসেন ও সাঁথিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ারসহ স্থানীয় নির্বাচিত প্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মীগন ও সর্বস্তরের জনগণ। এসময় মোঃ শামসুল হক টুকু, ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন প্রকল্পের আওতায় ‘জয় স্মার্ট সার্ভিস এবং এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার পরিদর্শন করেন।

শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে সাঁথিয়ায় আয়োজিত নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার ফাইনালে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ডেপুটি স্পীকার বলেন, নৌকা স্বাধীনতা ও উন্নয়নের প্রতীক। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক অন‌্যায় অত‌্যাচারের বিরুদ্ধে জয়ী হয়েছিল। এরপর বীর সেনানীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে জয়লাভ করে। জাতির পিতার কন‌্যা এই প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করে বাংলাদেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে এই প্রতীকের জয়ের কোন বিকল্প নেই।

বাংলাদেশ সময়: ২১:৪৮:৩০   ৪১ বার পঠিত