৩২ দল নিয়েই গ্রুপ পর্বের লড়াইটা যাত্রা করেছিল। ধাপে ধাপে তা ফাইনালে গড়িয়েছে। শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে মাঠ মাতিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি ও ইন্টার মিলান। শিরোপার লড়াইয়ে ইন্টারকে ১-০ গোলে হারিয়ে শেষ হাসি হেসেছে সিটিজেনরা। এ ছাড়া চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমের সেরা দলেও জয়জয়কার পেপ গার্দিওলার শিষ্যদের। ১১ জনের সাতজনই সিটিজেনদের দখলে।
ফাইনালের একদিন পর উয়েফার টেকনিক্যাল অবজারভার প্যানেল ‘উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ টিম অব দ্য সিজন’ ঘোষণা করেছে। সিটির বাইরে রিয়াল মাদ্রিদ ও ইন্টার মিলানের দুইজন করে খেলোয়াড় একাদশে জায়গা পেয়েছেন।
একাদশে রক্ষণভাগের দুই খেলোয়াড়ই ইন্টার মিলানের; একজন ফেদেরিকো দিমারকো ও আরেকজন আলেহান্দ্রো বাস্তোনি। রিয়াল মাদ্রিদ থেকে আছেন কোর্তোয়া ও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।
চ্যাম্পিয়নস লিগে মোট ১৩ গোলে অবদান রয়েছে ভিনির। এর মধ্যে ৭ গোল করেছেন এবং ৬ গোলে অবদান রেখেছেন ব্রাজিলিয়ান এ উইঙ্গার। এই চারজনের বাইরে পুরো মাঠজুড়ে ছড়াছড়ি সিটির খেলোয়াড়দের। রক্ষণভাগে ইন্টারের দিমারকো ও বাস্তোনির সঙ্গে আছেন সিটির কাইল ওয়াকার ও রুবেন দিয়াজ।
তবে একাদশে জায়গা হয়নি সিটির গোলরক্ষক এদেরসনের। গোলবারের অতন্দ্র প্রহরীর কোটায় জায়গা করে নিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের থিবো কোর্তোয়া।
আর মাঝমাঠে একক আধিপত্য সিটির। জন স্টোনস ও কেভিন ডি ব্রুইনার সঙ্গে আছেন ফাইনালের মূল নায়ক রদ্রি। ফরোয়ার্ডে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ ১২ গোল করা আর্লিং হলান্ডের দুইপ্রান্তে আছেন ভিনিসিয়ুস ও বের্নার্দো সিলভা।
চ্যাম্পিয়নস লিগের মৌসুমসেরা একাদশ
গোলরক্ষক : থিবো কোর্তোয়া (রিয়াল মাদ্রিদ)
ডিফেন্ডার : কাইল ওয়াকার (ম্যান সিটি), রুবেন দিয়াজ (ম্যান সিটি), আলেহান্দ্রো বাস্তোনি (ইন্টার মিলান), ফেদেরিকো দিমারকো (ইন্টার মিলান)
মিডফিল্ডার : জন স্টোনস (ম্যান সিটি), কেভিন ডি ব্রুইনা (ম্যান সিটি), রদ্রি (ম্যান সিটি)
ফরোয়ার্ড : বের্নার্দো সিলভা (ম্যান সিটি), আর্লিং হলান্ড (ম্যান সিটি), ভিনিসিয়ুস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ)
বাংলাদেশ সময়: ১১:৪৬:২৮ ৪৫ বার পঠিত