নতুন জাত উদ্ভাবন, বাজারজাতে নিশ্চয়তা চান কৃষকরা

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারি » নতুন জাত উদ্ভাবন, বাজারজাতে নিশ্চয়তা চান কৃষকরা
মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪



নতুন জাত উদ্ভাবন, বাজারজাতে নিশ্চয়তা চান কৃষকরা

শীতকালীন উচ্চ মূল্যের সবজি ও বীজ উৎপাদনের পাশাপাশি নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে চাষাবাদে ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছেন কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের গবেষকরা। আর কৃষকরা আগ্রহ প্রকাশ করে চান বাজারজাতে নিশ্চয়তা।

হাইব্রিড জাতের ক্যাপসিকাম, ডাটা, বেগুন, টমেটোসহ নানা রকম ফসল উৎপাদন করে কৃষকদের চাষাবাদে বীজ প্রদানে মাঠ প্রস্তুত করছে ঠাকুরগাঁও কৃষি গবেষণা কেন্দ্র।

বীজের জন্য সংরক্ষিত এলাকায় আলাদা আলাদা প্লট করে সেডের মাধ্যমে সবজি উৎপাদন করা প্রতিটি গাছেই ব্যাপক ফলন এসেছে। থোকায় থোকায় এসব ফলন দেখতে ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে আসেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহা-পরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার।

কৃষকের সুবিধার্থে শীতকালীন উচ্চ মূল্যের সবজি ও বীজ উৎপাদনে নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করছে কৃষি গবেষণা কেন্দ্র।

এসব নতুন ফসল চাষাবাদে স্থানীয় কৃষকদের নিয়ে সোমবার (৮ এপ্রিল) জেলা শহরের কলেজপাড়া কৃষি গবেষণা কেন্দ্র ঘুরে দেখেন কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহা-পরিচালক। এসময় কৃষকরাও আগ্রহ প্রকাশ করে তাদের মতামত তুলে ধরেন। এর আগে গবেষণা কেন্দ্রের হলরুমে অর্ধশতাধিক কৃষককে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ দেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা ও গবেষকরা।

এসময় কৃষকরা বলেন, নতুন জাত উদ্ভাবনে কৃষকরা লাভবান হবেন। তবে বাজার ব্যবস্থাপনাটা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে ফসল উৎপাদনের পর ভোগান্তিতে পড়তে হয়। লোকসানও গুনতে হয়।

এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম কৃষকের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সরকারের পদক্ষেপ চান।

আর কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. কামরুল ইসলাম জানান, কৃষককে ভাল বীজ দেয়ার পাশাপাশি সার্বিক সহযোগিতা করা হয়। আগামীতেও তা অব্যাহত থাকবে।

কৃষককে নানা রকম সুবিধা দেয়ার কথা জানিয়ে উৎপাদিত ফসল বাজারজাত করণেও উদ্যোগের কথা জানান কৃষি কর্মকর্তাসহ গবেষকরা।

কৃষকের ক্ষতি বিবেচনায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহা-পরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার বলেন, ভাল জাত উদ্ভাবনে কাজ করছে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। কৃষকরা বাজারজাতের বিষয়টিও নিশ্চিতের কথা বলছেন এ বিষয়টি এর আগেও সংশ্লিষ্ট দফতরে প্রস্তাব রাখা হয়েছে। আবারও জানানো হবে। কৃষকরা যেন উৎপাদিত ফসল বিক্রিতে সমস্যায় না পড়ে।

জেলার কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের তথ্য বলছে, চলতি মৌসুমে ক্যাপসিকাম, বেগুন, মুসুরডাল, মটরসুটি, সরিষাসহ সবজি ও তৈল জাতীয় এক হাজার ৫০০ কেজি বীজ উৎপাদন করেছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৩:০০:৩৪   ২১ বার পঠিত  




ছবি গ্যালারি’র আরও খবর


গাজায় জিম্মিদের মুক্তি আলোচনায় উন্নতি হচ্ছে : নেতানিয়াহু
দুর্নীতি ও প্রহসনমুক্ত বাংলাদেশ গড়া হবে: জামায়াত আমির
নাটোরে গ্রাম পুলিশ বাহিনীর বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সমাপ্ত
রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন নিয়ে অধৈর্য: উপদেষ্টা আসিফ
সংসার সুখী হওয়ার টিপস দিলেন টয়া



আর্কাইভ